ক্রাইম
Trending

মাদক ব্যবসায়ীর হামলায় আহত যুগান্তরের নারী সাংবাদিক “দেবিদ্বারে বেড়েছে মাদক ব্যবসায়ী সুমনের দৌড়ত”ননি

মাদক ব্যবসায়ীর হামলায় আহত যুগান্তরের নারী সাংবাদিক "দেবিদ্বারে বেড়েছে মাদক ব্যবসায়ী সুমনের দৌড়ত"ননি

মাদক ব্যবসায়ীর হামলায় আহত যুগান্তরের নারী সাংবাদিক “দেবিদ্বারে বেড়েছে মাদক ব্যবসায়ী সুমনের দৌড়ত”নি

জস্ব প্রতিনিধ  

কুমিল্লার দেবিদ্বার থানার রাজামেহার গ্রামে মাদক ব্যবসায়ীর সুমন চদ্র দাস”র হামলায় যুগান্তরের নারী সাংবাদিক আখিনুর আক্তার আহত। দেবিদ্বারে মাদক ব্যবসায়ীদের বেড়েছে বড়ই দৌড়ত। খোলা মেলা ভাবেই চলছে মাদক ব্যবসা। সমাজে উড়তি বয়সের ছেলেদেরকে দিয়ে মাদক ব্যবসা করানো সহ মাদক সেবনের ট্রেইন মাস্টার সুমন নামেই পরিচিত তার এই ট্রেইনিং এতেও ছাড় পায়না শিশু বাচ্চারাও বলে স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ।

যুগান্তর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আঁখি আক্তার ঢাকাতে বসবাস করেন দেশের বাড়িতে শুধু মাত্র বৃদ্ধা মা বসবাস করেন। একা বৃদ্ধা মা এর সরলতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করেন মাদক ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র দাস, তার মাদক সাংবাদিক আখির মায়ের বাড়িতে রেখে ব্যবসা চালাতে চেয়েছিলেন কিন্তু সাংবাদিক আঁখি”র মা অপরাধের বিষয় সোচ্চার বলে মাদক ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র দাস কথা রাজি না হয়ে উল্টো প্রতিবাদ করলে সাংবাদিকের মায়ের উপরে হামলা চালালে নারী সাংবাদিক আঁখি ও তার বোন ছুটে আসেন বাড়িতে এবং এ ঘটনার প্রতিবাদ করেন। সুমন যদি এমন ঘটনার পূর্ণ আবৃতি করেন তাহলে এই বিষয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বললে সুমন চন্দ্র দাস ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন দেখে নেবন তোদের প্রয়োজনে হিন্দু সম্প্রদায় এর ইসূ এনে দাঙ্গা সৃষ্টিও করবেন তার অনেক আত্মীয়-স্বজন রয়েছে ইন্ডিয়াতে।

সাংবাদিক আঁখি তার অফিসের কাজেও ঢাকাতে যাওয়া জরুরি তাই গত ২৩-০৮-২০২৫ ইং তারিখে ঢাকার উদ্দেশ্যে রউরওনা হলে মাদক ব্যবসায়ী সুমন জানতে পেরে আগে থেকেই রাস্তায় ওত পেতে বসে থাকেন তার সঙ্গী মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদেরকে নিয়ে। সাংবাদিক আঁখি রাস্তায় আসার পর তার গলার টুটি চেপে ধরে হত্যা করার চেষ্টা করেন ও বলতে থাকেন তোর জবান বন্ধ করে দিলে তো আর কোন সমস্যাই থাকে না কারণ তুই আমাকে প্রশাসন দিয়ে সমস্যা করবি বলে সাংবাদিকের হাতের মোবাইলটি ছিনিয়ে নিয়ে যায় ও গলায় থাকে একটি স্বর্ণের চেইনটিও নিয়ে যায়।

ভাবা যায় ২৪ এর স্বাধীনাতার নামে কি স্বাধীনতা পেয়েছেন মাদক কারবারি সুমন হিন্দু ও মুসলিমদের মাঝেও দাঙ্গা বাজিয়ে হলেও মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাবেন। সাংবাদিক হত্যা তো মামলি ব্যাপার মাত্র। অনুসন্ধানে জানা যায় যে দেবিদ্বারে ২৪ আগস্ট ২০২৪ থেকে দেবিদ্বারে মাদক কারবারিরা খণ্ড খণ্ড ভাবে ৫/৭/১০ জন মিলে আলাদা আলাদা সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন যাতে করে মাদক ব্যবসায়ীদের কেউ কিছুই করতে না পারে! এক দিকে প্রশাসনও অনেকটাই তাদের ভূমিকা পালন করতে পারছেন না পরিস্থিতির উপরে নির্ভর করেই চলতে হচ্ছে প্রশাসনকে। কারণ মাদক ব্যবসায়ীদের উড়তি বয়সের ছেলেদেরকে ব্যবহার করেই মুব সৃষ্টি করে প্রশাসনকে বেকায়দায় ফেলেন বলে অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসন নীরব ভূমিকায় থাকতে হয়। সুমন চন্দ্র দাস এর বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা চলমান তার বিরুদ্ধে শুধু মাদক ব্যবসার অভিযোগ নয় তার বিরুদ্ধে রয়েছে উড়তি বয়সের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রীদেরকে বিরক্ত করারও অভিযোগ ও স্কুল ছাত্রদের মাদক সেবন শেখানো একটি টিম আর সেই টিম এর মূল ট্রেইনার হলো সুমন! ভাবা যায় হিন্দু সম্প্রদায় এর প্রশংসা সুযোগ ব্যবহার করে মাদক ব্যবসায়ী সুমন কতদূর এগিয়েছেন, বিষময় এই পেশা সুমনকে ধর্মীয় জ্ঞান থেকেও অন্ধ করে কি হিংস্রতায় পরিণত করেছেন!

অবিলম্বে এই মাদক ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র দাসকে আইনের আওতাধীন আনা না হলে সারা দেশে প্রতিবাদ গড়ে তুলবেন সাধারণ সাংবাদিক সমাজ।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button